যে মানুষ টি আশ্রয় চাইছেন, সে কি ধরনের আশ্রয় চান তা বাছাই করতে পারবেন না। এ শুধু মাত্র অফপরা এবং জাতীয় আদালত [CNDA] প্রথমে জিনেভা কনভেনশনের এবং কানস্টিচিউশ্নের আশ্রয়ে সম্বন্ধী ধরা পরে সহায়ক আশ্রয়ের শর্তে আপনার আবেদনপত্র পরীক্ষা করবে এবং সিধান্ত নিবে |
১। শরণার্থী হিসেবে কে বিবেচিত হবেন?
[1] শরণার্থী হিসেবে নিম্নলিখিত অবস্থায়ে থাকা মানুষেরা গণ্য হবে
যে মানুষ তার নিজের দেশে হিংসার শিকার এবং যে নিজের দেশ এর আশ্রয় নিতে অক্ষম বা অন্নিচ্ছুক।
যদি মানুষটির প্রতি হিংসার কারনের মধ্যে কোনোটি হয়ে :
১- তার জাতি, ২- ধরম, ৩- নাগরিকতা, ৪- বিশেষ সম্প্রদায়, অথবা ৫- রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে | এইটিকে বলা হয় কনভেনশনাল আশ্রয় |
[2] যে মানুষটি নিজের দেশে হিংসার শিকার, কারন সে স্বাধীনতার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে যেমন, একজন শিল্পী, সাংবাদিক, বুদ্ধিজিবি, যারা গনতন্ত্রের প্রতি দায়িত্ববদ্ধ এবং সেই কারনে নিজের দেশে সন্ত্রস্ত | সে ক্ষেত্রে, তারা সাংবিধানিক আশ্রয় এর আন্তরভুক্ত হবে।
২| সহায়ক সুরক্ষা
২০০৩ এর জারি হওয়া একটি আইন অনুযায়ী, একটি নতুন ধরণের সুরক্ষা দেওয়া হয় ফ্রান্স : যার নাম সহায়ক সুরক্ষা|
এই সহায়ক সুরক্ষার সুবিধা গ্রাহ্য করা হয় তাদের জন্য যারা শরণার্থী মর্যাদা পাওয়ার জন্য বিবেচিত হয় না কিন্তু তাদের নিজেদের দেশে নিম্নোলিখিত করেন তারা সুরক্ষিত বোধ করে না:
১- মৃত্যু দণ্ড বা ফাঁসি (কোন নির্দিষ্ট রাজনৈতিক প্রসঙ্গে)
২- অত্যাচার, অমানবিক বা অধঃপতিত আচরণ অথবা শাস্তি।
৩- অসামরিক হওয়া সত্ত্বেও প্রাণপাত এর পৃথক হুমকি কোন হিংস্রতার কারণে জেটি যেকোনো মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে তার বেক্তিগত অবস্থা নিরপেক্ষ করে, যার সূত্র হতে পারে অন্তঃস্থ বা আন্তর্জাতিক সশস্ত্র সংঘাত।